Browsing Category "জাতীয়"

Browsing "Older Posts"

গত ৫ জুন খালেদা জিয়া দাঁড়িয়ে থাকা অবস্থায় মাথা ঘুরে পড়ে গিয়েছিলেন। নিকটাত্মীয়রা বলেছেন, তিনি তিন সপ্তাহ যাবৎ ভীষণ জ্বরে ভুগছেন যা কোনোক্রমেই থামছে না। চিকিৎসা বিদ্যায় যেটিকে বলা হয় টিআইএ (ট্রানজিয়েন্ট স্কীমিক এ্যাটাক)। বেগম জিয়ার দুই পা এখনো ফুলে আছে। তিনি তার শরীরের ভারসাম্য রক্ষা করতে পারছেন না। শুক্রবার বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার নিকটাত্মীয়রা তার সঙ্গে ঢাকা পুরাতন কেন্দ্রীয় কারাগারে সাক্ষাতের জন্য গিয়েছিলেন। সাক্ষাৎ শেষে তারা দেশনেত্রী সম্পর্কে যে বর্ণনা দেন তা শুধু মর্মস্পর্শীই নয়, হৃদয়বিদারক। সরকারের জিঘাংসার কষাঘাতের তীব্রতা যে কত ভয়াবহ সেটি বোঝা যাবে শুধুমাত্র বেগম জিয়ার প্রতি অমানবিক আচরণের মাত্রা দেখলেই। এদিকে রিজভী বলেন, বেগম জিয়ার অসুস্থতা নিয়ে আমি যে কথাগুলি বললাম তা সম্পূর্ণরূপে সত্য-এ চ্যালেঞ্জ দিয়ে তিনি বলেন, তার অসুস্থতা নিয়ে ইতিপূর্বেও যে কথাগুলো বলা হয়েছে তা নিয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ হলে তার স্বাস্থ্যের এতটা অবনতি হতো না। সরকারের ইচ্ছাকৃত অবহেলা ও উদাসীনতার কারণে বেগম জিয়ার চিকিৎসার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি।   বিএনপির এ মুখপাত্র বলেন, সরকার এক অশুভ উদ্দেশ্য নিয়েই বেগম জিয়ার সুচিকিৎসায় বাধা প্রদান করছে। সরকারের অভিপ্রায় নিয়ে জনগণের মধ্যে প্রবল সংশয়ের সৃষ্টি হয়েছে যে, আসলে বিএনপি চেয়ারপার্সনকে নিয়ে সরকার কী করতে চায়? রিজভী অবিলম্বে বেগম জিয়ার সুচিকিৎসা এবং তার ব্যক্তিগত চিকিৎসকদের দিয়ে চিকিৎসা করানোর জোর দাবি জানাচ্ছি। অন্যথায় সরকারের সকল অমানবিক অবিচারের জন্য দায়ী থাকতে হবে-বলেও হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন তিনি। গত ২১ মে বিএনপি চেয়ারপার্সনের একান্ত সচিব আব্দুস সাত্তার স্বরাষ্ট্র সচিব বরাবরে আবেদন করেছিলেন জানিয়ে রিজভী বলেন, বিএনপি চেয়ারপার্সনের ব্যক্তিগত চারজন চিকিৎসককে কারাগারে তার স্বাস্থ্য পরীক্ষা করানোর জন্য। কিন্তু এ বিষয়ে বারবার তাগিদ দেয়া হলেও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কোনো সাড়া দেয়নি। এতে মনে হয় সরকার এবং সরকার প্রভাবিত প্রশাসনযন্ত্র বেগম জিয়াকে নিয়ে কোনো গভীর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে।

খালেদা জিয়া সেদিন কেন মাথা ঘুরে পড়ে গিয়েছিলেন.?

By SHAMIM LEM →



গানের কপিরাইট সংক্রান্ত নিয়ে আসিফ আকবরের সাথে শফিক তুহিন ও প্রীতমের সমস্যা হয়েছে। কিন্তু আসিফকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে তথ্য প্রযুক্তি আইনের ৫৭ ধারায়। আসিফের ভক্তরা বিষয়টি নিয়ে চিন্তিত রয়েছেন। কপিরাইট আইনে তো কখনো গ্রেপ্তার হয় না। তাহলে আমাদের প্রিয় শিল্পীকে কেন গ্রেপ্তার করা হলো. ? আর মামলা কেন হলো? শফিক তুহিন ৫৭ ধারায় মামলা করলেন কেন? এমন সব প্রশ্নে সোশ্যাল মিডিয়া তোলপার। ঘটনার সূত্রপাত চ্যানেল টোয়েন্টিফোরের একটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদনকে ঘিরে। চ্যানেলটির 'সার্চলাইট' নামের একটি অনুষ্ঠান রয়্যাল্টির টাকা কোথায় যায় এই নিয়ে অনুসন্ধানী প্রতিবেদন করে যেখানে দেখা যায় আসিফ আকবর ৬১৭টি গান গীতিকার-সুরকারসহ সবার পক্ষে সাক্ষর করে ডিজিটাল রূপান্তরের মাধ্যমে বিক্রি করেছেন। এই ভিডিও শেয়ার করে বেশ ক'জন শিল্পী প্রতিবাদ জানান। যার মধ্যে শফিক তুহিনও একজন। এরপর আসিফ 'সার্চলাইট' এর প্রতিবেদনের ব্যাখ্যা দিতে এসে ফেসবুক লাইভে শফিক তুহিন প্রীতমসহ বেশ কজন সঙ্গীত সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে পারিবারিক ও ব্যক্তিগত বিষয়ে কথা বলেন। শফিক তুহিন  বলেন, এটা ছিল মানহানির মামলা। ৫৬(২) ধারার মামলা ছিল। যেটা পরে আইটি মামলা হিসেবে গৃহীত হয়। এই বক্তব্যকে উদ্ধৃতি করে শফিক তুহিন আসিফের বিরুদ্ধে তেজগাঁও থানায় মানহানির মামলা করেন। শফিক তুহিনকে কী বলেছিলেন আসিফ?   আসিফ তাঁর অফিসিয়াল ফেসবুক পেইজের লাইভে এসে বলেন, শফিক তুহিন হচ্ছে ইন্ডাস্ট্রির সবচেয়ে নোংরাতম কীট। এখন এদেরকে শায়েস্তা করতে হবে। শফিক তুহিনের ইতিহাসের শেষ নাই। শুধু বলবো- নষ্ট, নোংরা, সাইকো, অসভ্য একটা ছেলে। এদেরকে যেখানে পাবেন, ফেসবুকে হোক হোক আর ভার্চুয়াল মিডিয়া যেখানে পাবেন প্রতিহত করবেন। তাদেরকে প্রতিহত করবেন। শফিক তুহিনের ভাষ্য, এরপর থেকেই তাকে ক্রমাগত হত্যার হুমকি দিচ্ছিল অজ্ঞাত ব্যক্তিরা। যার কারণে তিনি আইনের আশ্রয় নিতে বাধ্য হন। আসিফ বলেন, শফিক তুহিনের বড় ভাই তুফান। তাদের আব্বা দর্শনার কেরু কম্পানিতে কাজ করতেন। সেখানেই তারা বড় হয়েছেন। গীতিকার প্রদীপ সাহা অন্ধ হয়ে গেছেন শফিক তুহিনের কেনা কমদামি স্পিরিট খাওয়ার কারণে। শফিক তুহিনের পরামর্শেই তার এই অবস্থা হয়। ওরা প্রদীপ সাহার কাছ থেকেই খেত। ওরা নিজের টাকায় কোনওদিন মদ খেয়েছে কিনা আমি জানি না। আসিফ বলেন, প্রকাশ্য দিবালোকে তাকে জুতাপেটা করা হয়েছিল একটি মেয়ে কী পরিমাণ বাধ্য হলে এ কাজ করে। আসিফ ভিডিওতে বলেন , শফিক তুহিন ও প্রীতম আহমেদ আমার নামে প্রচারণা চালাচ্ছেন যে আমি নাকি তাদের ১০০ কোটি টাকা মেরে দিয়েছি। এরপরই তিনি বলেন, প্রীতমের অনেক তথ্যই জানি আমি, আমার কাছে প্রীতম কোথা থেকে মাদক কিনতো সেই খবরও আছে। সেসব পুরনো কথা টানতে চাই না। এছাড়াও সঙ্গীতশিল্পী প্রীতমেরও ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে কথা তাঁর বিরুদ্ধে কথা বলেন আসিফ। শফিক তুহিন আসিফের বক্তব্যকে মানহানিকর উল্লেখ করে গণমাধ্যমকে বলেন, যেসব কথা আসিফ বলেছে। আমি সেসব শুনে অসুস্থ হয়ে পড়েছি। তার ভক্তদের উস্কে দেওয়া হয়েছে আমাকে প্রতিহত করার জন্য। ক্রমাগত আমাকে হত্যার হুমকি দেওয়া হচ্ছিল। বিভিন্নজন ফোন করে আমাকে হত্যার হুমকি দিচ্ছে। আমি সাধারণ নাগরিক হিসেবে আইনের আশ্রয় নিয়েছি। তবে আসিফের এই গ্রেপ্তারকে ষড়যন্ত্র হিসেবে দেখছেন ভক্তরা। গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে বেশ ক'জন সঙ্গীতশিল্পী ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। একইসাথে তাঁরা আসিফের দ্রুত মুক্তি কামনা করেছেন। এদিকে সঙ্গীত পরিচালক শওকত আলি ইমন বিষয়টি মীমাংসার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন, একইসাথে এইসময়ে  জেষ্ঠশিল্পীদের পাশে চেয়েছেন।

৫৭ ধারায় কেন আসিফকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল?

By SHAMIM LEM →

ময়মনসিংহ প্রতিনিধি: ময়মনসিংহ সদরের কেওয়াটখালী এলাকার রেলওয়ে ব্রিজের নিচ থেকে সাব্বির ( ৩৩) সোহান (৩৫) এবং ইদ্রিস(৪২)নামে তিনটি লাশ উদ্ধার করেছে কোতোয়ালি থানা পুলিশ। ময়মনসিংহের কোতোয়ালি মডেল থানা সূত্রে জানা যায়, নিহত সাব্বিরের বিরুদ্ধে মাদক আইনে বারটি ইদ্রিস আলীর বিরুদ্ধে আটটি ও সোহানের বিরুদ্ধে ৬ টি মামলা রয়েছে। তবে কি কারনে কে বা কারা তাদের হত্যা করেছে এখনও তা নিশ্চিত নয় পুলিশ। ০৫ জুন, মঙ্গলবার বেলা আনুমানিক ১০:৪৫ মিঃ সময় তাদের লাশ উদ্ধার করা হয়।ময়মনসিংহ কোতোয়ালী মডেল থানা সূত্রে জানা যায়,স্থানীয়রা তাদের লাশ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশকে খবর দেয়। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ তিনটি উদ্ধার করেন এবং ময়না তদন্তের জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান।

তিন মাদক ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার

By SHAMIM LEM →
নাম রুমি আক্তার, কিন্তু তিনি ইয়াবা সুন্দরী হিসেবে পরিচিত মানিকগঞ্জে, ইয়াবার ব্যবসা করতে গিয়ে গতকাল ডিবি পুলিশের হাতে নাতে ধরা খান। তাকে এবং তার দুই সহযোগীকে গ্রেপ্তার করেছে ডিবি পুলিশ। রোববার বেলা ১১টার দিকে মানিকগঞ্জ শহরের গঙ্গাধরপট্টি এলাকা থেকে মাদকবিরোধী অভিযান চালিয়ে তাদের কে গ্রেপ্তার করা হয়।  ডিবি পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আমিনুল ইসলাম বলেন, গ্রেপ্তার করা হয় গঙ্গাধরপট্টি এলাকার অরুনা বিশ্বাসের ভাড়া বাড়ি থেকে। তাদের এসময় ইয়াবা বিক্রির ২ লাখ ৩২ হাজার ৯০০ টাকা ও ৩২০ পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়। রুমি আক্তার টাঙ্গাইলের টেংরীপাড়া গ্রামের মুকুল কাজীর মেয়ে ও ব্ল্যাক রাজুর সাবেক স্ত্রী। ব্ল্যাক রাজু মানিকগঞ্জের আরেক কুখ্যাত মাদক ব্যবসায়ী । অন্য দুই আসামি হলেন-মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার গিলন্ড গ্রামের কাজিম মোল্লার ছেলে সোহেল মোল্লা এবং টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলার ভাদ্রা গ্রামের আতিকুর রহমান সুমন।

ইয়াবা বিক্রি করতে গিয়ে যেভাবে গ্রেপ্তার হলেন এক সুন্দরী

By SHAMIM LEM →


তিনি বলেন দেশের গণতন্ত্র শেষ, বিচার বিভাগ শেষ, পার্লামেন্ট আগে থেকেই নেই।সরকার দেশের সবকিছু ধ্বংস করে দিয়েছে। শেয়ারবাজার, ব্যাংক লুট করেছে। দেশের নানা অনিয়মের বিরুদ্ধে বেগম খালেদা জিয়া আন্দোলন করছিলেন বলেই তাকে কারাগারে বন্দী করা হয়েছে।তিনি বলেন, আমরা খালেদা জিয়ার মুক্তি চাই। তাকে মুক্ত করার জন্য যা করা প্রয়োজন আমাদেরকে তাই করতে হবে। খালেদা জিয়া জনগণের সবচেয়ে জনপ্রিয় নেত্রী বলে জানিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেছেন, সরকার যেভাবে খালেদা জিয়ার সাথে আচরণ করছে তা কোনোভাবে আশা করা যায় না। আমরা রাজনীতি করি। রাজনীতিতে আমরা প্রতিদ্বন্দ্বী হতে পারি। কিন্তু আমরা তো শত্রু নই। খালেদা জিয়াকে আপনারা ভয় পান বলেই এসব করছেন।কারণ তিনি জনগণের সবচেয়ে জনপ্রিয় নেত্রী। এ সময় বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বীর বিক্রম, শ্রমিকদলের সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম খান নাসিম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

খালেদা জিয়ার সঙ্গে সরকারের এমন আচরণ খুবি দুঃখ জনক: নজরুল

By SHAMIM LEM →
দেশের কোনো আদালতেই হাইকোর্টের গাইডলাইন অনুযায়ী যৌন হয়রানি প্রতিরোধে অভিযোগ কমিটি গঠন করা হয়নি। ফলে নারী বিচারক, আইনজীবী ও বিচার-সংশ্লিষ্ট অন্য নারীরা নিজে যখন যৌন হয়রানির শিকার হন, তখন তাঁর প্রতিকার পান না। যথাযথ কর্তৃপক্ষ না থাকায় যৌন হয়রানির শিকার বেশির ভাগ নারী বিষয়টি চেপে যান। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক এবং এ গবেষণার মুখ্য গবেষক তাসলিমা ইয়াসমিন বলেন, নারীদের পরিবারের সমর্থনের অভাব, পারিবারিক দায়িত্ব পালনের চাপ, যৌন হয়রানিসহ বিভিন্ন সমস্যার কারণে বিচার-সংশ্লিষ্ট নারীরা উচ্চপর্যায়ে যাওয়ার আগেই ঝরে পড়ছেন। আর আইন বিষয়ে পড়াশোনা করেও অনেক নারী অন্য পেশা বেছে নিচ্ছেন। মঙ্গলবার ‘বিচারব্যবস্থায় নারীর অংশগ্রহণ: প্রতিবন্ধকতা ও সম্ভাবনা’ শীর্ষক জাতীয় সম্মেলনে এক গবেষণার ফলাফল এবং আলোচকদের বক্তব্য থেকে এ চিত্র উঠে এসেছে। রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড সার্ভিসেস ট্রাস্ট (ব্লাস্ট) আয়োজিত এ সম্মেলনে প্রতিটি আইনজীবী সমিতিতে যৌন হয়রানি প্রতিরোধে অভিযোগ কমিটি গঠনের দাবি তোলা হয়েছে। ব্লাস্টের ‘পাওয়ার’ প্রকল্পের আওতায় গত বছরের ৩১ এপ্রিল থেকে মঙ্গলবার ২৯ মে পর্যন্ত ঢাকা, খুলনা ও কুষ্টিয়ায় একটি গবেষণা করা হয়েছে। ব্লাস্টের সমতাভিত্তিক ফেলোশিপের আওতায় গবেষণার তথ্য সংগ্রহ করেন আইনপড়ুয়া তিনজন শিক্ষার্থী। প্রতি জেলায় ৪০ জন করে বিচারক, আইনজীবী, আদালতে কর্মরত নারী স্টাফ, আইনজীবী সমিতির সদস্যসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলে এ গবেষণা করা হয়েছে। আজকের জাতীয় সম্মেলনে এ গবেষণার প্রাথমিক পর্যায়ের ফলাফল প্রকাশ করা হয়। ঢাকার সানজিদা ইসলাম, কুষ্টিয়ার বনানী আফরিন এবং খুলনার সানজিদা তাজরী লিমা তিন জেলার চিত্র তুলে ধরেন। তিন জেলার ফলাফলে যে বিষয়গুলোতে মিল ছিল তা হলো যৌন হয়রানির প্রতিকার না পাওয়ার পরই আছে অবকাঠামোগত সমস্যা। নারী বিচারপতি, আইনজীবী ও সংশ্লিষ্ট নারীদের জন্য পৃথক ওয়াশ রুম নেই। নেই সন্তানকে বুকের দুধ খাওয়ানোর জন্য ব্রেস্টফিডিং কর্নার। সন্তান রাখার জন্য শিশু দিবাযত্ন কেন্দ্র এবং নারীদের বসার জন্য কমন রুমও নেই। নারীবান্ধব কর্মপরিবেশের অভাব প্রকট। নারী বিচারক বা আইনজীবীরা পুরুষদের তুলনায় কম দক্ষ, এটা যেমন বিচার চাইতে আসা মানুষদের ধারণা, একইভাবে আইনসংশ্লিষ্ট জ্যেষ্ঠ পুরুষদের অনেকেরও প্রায় একই ধারণা। বিচার-সংশ্লিষ্ট নারীদের পদোন্নতি ভালো চোখে দেখেন না পুরুষ সহকর্মীরা। মুক্ত আলোচনায় শ্রম আদালতের একজন নারী আইনজীবী বলেন, এক জেলা জজ খাসকামরায় দেখা করতে বলেন। একবার দেখা করার পর বিষয়টি ভালো না লাগায় তিনি আর তাঁর ডাকে সাড়া দেননি। ফলে এই নারীর আপিল শুনানির চূড়ান্ত পর্যায়ে থাকা একটি মামলা ট্রাইব্যুনালে পাঠিয়ে দেন ওই জেলা জজ। কিন্তু বিষয়টি কাউকে তিনি বলতে পারেননি। জাতীয় সম্মেলনের প্রধান অতিথি সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি নাইমা হায়দার যৌন হয়রানি প্রতিরোধে অভিযোগ কমিটি গঠনের দাবি জানান। বক্তব্যে তিনি ফিরে যান ৩০ বছর আগের ঘটনায়। তিনি জানান, কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে তিনি একমাত্র নারী শিক্ষক ছিলেন। শিক্ষার্থীদের সবাই ছিল ছেলে। পরিবার থেকে বাধা এসেছে এ কাজে। তবে তিনি দমে যাননি। তিনিই ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে মেয়েদের ভর্তির নিয়ম চালু করেন। বিচারপতি নাইমা হায়দার জানালেন, তাঁদেরও টয়লেটের চাবি কবজা করতে দৌড়াতে হয়েছে। তিনি নারী হিসেবে প্রথম সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তাঁর মতে, নিজেকে নারী বা পুরুষ না ভেবে মানুষ ভাবতে হবে। পুরুষতান্ত্রিক সমাজে নিজেকে প্রমাণ করেই সামনে অগ্রসর হতে হবে। বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের লিগ্যাল এইড অ্যান্ড হিউম্যান রাইটস কমিটির চেয়ারম্যান ও নির্বাচিত সদস্য জেড আই খান পান্না আগামী তিন মাসের মধ্যে প্রতিটি আইনজীবী সমিতিতে যাতে যৌন হয়রানি প্রতিরোধে অভিযোগ কমিটি গঠন করা হয়, তার উদ্যোগ নেবেন বলে প্রতিশ্রুতি দেন। সম্মেলনে সঞ্চালকের দায়িত্ব পালন করেন ব্লাস্টের পরিচালক ও আইন উপদেষ্টা এস এম রেজাউল করিম। আলোচনায় অংশ নেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক শাহনাজ হুদা, বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের পরিচালক (প্রশিক্ষণ) গোলাম কিবরিয়া, কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের চেয়ারম্যান মো. জহুরুল ইসলাম, মানবাধিকার আইনজীবী ফস্টিনা পেরেরা, ব্লাস্টের সমন্বয়কারী সারাবান তাহুরা জামান প্রমুখ।

যৌন হয়রানির শিকার বিচার-সংশ্লিষ্ট নারীরাও প্রতিকার পান না’

By SHAMIM LEM →



স্বামীকে বশে আনতে কবিরাজের শরণাপন্ন হয়েছিলেন এক গৃহবধূ। ওই কবিরাজ তাবিজ দেওয়ার কথা বলে বাসায় নিয়ে গৃহবধূকে ধর্ষণ করেন বলে অভিযোগ উঠেছে। ধর্ষণের শিকার গৃহবধূর অভিযোগ, জিন ধর্ষণের ভিডিও ধারণ করেছে, এই ভয় দেখিয়েও তাঁর ওপর একাধিকবার যৌন নির্যাতন চালানো হয়। এসব অভিযোগে কবিরাজসহ দুজনকে আটক করেছে র‍্যাব। এই ঘটনা ঘটেছে সিরাজগঞ্জে। গতকাল শুক্রবার রাত আটটার দিকে জেলার একটি বাড়ি থেকে দুই ব্যক্তিকে আটক করেছেন র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‌্যাব-১২) সদস্যরা। আটক ব্যক্তিরা হলেন জাকারিয়া আনছারী (৪৫) ও আপেল মাহমুদ (২৯)। সদর থানায় একটি মামলা করেছেন ওই গৃহবধূ। মামলার বিবরণ ও র‌্যাব সূত্রে জানা গেছে, স্বামীর সঙ্গে বনিবনা না হওয়ায় ওই গৃহবধূ কবিরাজ জাকারিয়া আনছারী (৪৫) হুজুরের কাছে যান। স্বামীকে বশীভূত করতে চেয়েছিলেন তিনি। ওই কবিরাজ আগে একটি মাদ্রাসায় কর্মরত ছিলেন। তাবিজ দেওয়ার কথা বলে ওই গৃহবধূকে স্থানীয় একটি মসজিদের পাশে যেতে বলেন জাকারিয়া। সেখান থেকে ওই গৃহবধূকে বাসায় নিয়ে ধর্ষণ করেন তিনি। কিন্তু সেই তাবিজে পারিবারিক কলহ দূর না হওয়ায় কবিরাজ বলেন, জিন ভিডিও ধারণ করেছে। এই ভয় দেখিয়ে জাকারিয়া জিন তাড়ানোর জন্য গৃহবধূকে নিয়ে যান বন্ধু মো. আপেল মাহমুদের (২৯) কাছে। সেখানে ওই গৃহবধূকে ফের ধর্ষণ করা হয় এবং মুঠোফোনে তার ভিডিও ধারণ করা হয়। এই ঘটনার সূত্র ধরে ভয় দেখিয়ে এবং হুমকি দিয়ে ওই গৃহবধূর কাছ থেকে বিভিন্ন সময়ে বড় অঙ্কের টাকা ও স্বর্ণালংকার হাতিয়ে নেন অভিযুক্ত ব্যক্তিরা। সিরাজগঞ্জ র‌্যাব-১২ কার্যালয়ের কোম্পানি অধিনায়ক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মুহাম্মদ সাকিবুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, কবিরাজি চিকিৎসার নামে দীর্ঘদিন ধরে এই দুজন ধর্ষণ ও ধর্ষণের ভিডিও ধারণ করে হুমকি দিয়ে রোগীদের কাছ থেকে নগদ টাকা ও স্বর্ণালংকার হাতিয়ে নিচ্ছিলেন। বিষয়টি জানতে পেরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে তাঁদের আটক করা হয়। আটকের পর জিজ্ঞাসাবাদে তাঁরা র‌্যাবের কাছে ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন। ভিডিওসহ আসামি দুজনকে থানার পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়েছে। র‍্যাব বলছে, পরে আরও টাকা দাবি করলে ওই গৃহবধূ বিষয়টি তাঁর বড় ভাইকে জানান। পরে তাঁর ভাই বাদী হয়ে ১৫ মে সদর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। পরবর্তী সময়ে বিষয়টি র‌্যাব সদস্যদের জানানো হলে র‌্যাব সদস্যরা গতকাল জাকারিয়া ও আপেল মাহমুদকে আটক করেন। একই সঙ্গে তাঁদের কাছে থাকা মুঠোফোনও জব্দ করা হয়। সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আবু দাউদ বলেন, এ ঘটনায় ওই গৃহবধূ বাদী হয়ে একটি মামলা করেছেন। র‌্যাবের কাছ থেকে পাওয়া দুই এজাহারভুক্ত আসামিকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। মামলাটির তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

তাবিজ দেওয়ার কথা বলে একাধিক বার ধর্ষণের অভিযোগে আটক ২

By SHAMIM LEM →


সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ উপজেলায় এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে স্ত্রীর মাথা ন্যাড়া করে দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি যৌতুকের জন্য এ ধরনের অপরাধ করেছেন। বিষয়টি নিয়ে আজ মঙ্গলবার থানায় মামলা করেছেন ওই নারী। মামলায় উল্লেখ করা হয়, গত ৩১ মে সকালে স্বামী, শ্বশুর, শাশুড়ি, ননদসহ বাড়ির অন্যরা ঘর বন্ধ করে ইসরাতকে নির্যাতন করেন। একপর্যায়ে স্বামী জাহাঙ্গীর আলম মাথা ন্যাড়া করে দিয়ে ইসরাতকে ঘরে তালাবদ্ধ করে রাখেন। ঘটনার চার দিন পর বাবার বাড়ির লোকজন খবর পেয়ে ইসরাতকে উদ্ধারের চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়। পরে আজ গ্রামবাসীর সহায়তায় তাঁকে উদ্ধার করে অসুস্থ অবস্থায় থানায় নিয়ে আসে। এলাকাবাসী ও রায়গঞ্জ থানায় দায়ের হওয়া মামলা সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার চান্দাইকোনা ইউনিয়নের সরাই হাজিপুর গ্রামের মো. ইসমাইল হোসেনের ছেলে জাহাঙ্গীর আলম (২৮) প্রায় দুই বছর আগে বগুড়ার ধুনট উপজেলার খাদুলি গ্রামের আবু তাহেরের মেয়ে ইসরাত জাহানকে (২২) বিয়ে করেন। বিয়েতে সামর্থ্য অনুযায়ী স্বর্ণালংকার ও নগদ টাকা দেয় ইসরাতের পরিবার। কিন্তু বিয়ের কিছুদিন পর থেকে আরও যৌতুকের দাবি করতে থাকেন জাহাঙ্গীর। এ নিয়ে বিভিন্ন সময়ে তিনি স্ত্রীর ওপর নির্যাতন চালাতেন। বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় পর্যায়ে কয়েকবার সালিসি হলেও কোনো লাভ হয়নি বলে জানা যায়। রায়গঞ্জ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) শহিদুল ইসলাম বলেন, নির্যাতনের শিকার গৃহবধূ নিজে এসে মামলা করেছেন। আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।

যৌতুক না দেওয়ার জন্য স্ত্রীকে ন্যাড়া করে দেওয়ার অভিযোগ

By SHAMIM LEM →
চা দোকানি মাকসুদা গত ৩০ মে দুপুরে তিনি দোকানে ছিলেন। এ সময় দারোগা হাসান মাসুদসহ চারজন গাড়িতে করে তাঁর দোকানে আসেন। মে মাসের চাঁদা বাবদ ছয় হাজার টাকা চান। আর ঈদ বকশিশ আরও চার হাজার টাকা দাবি করেন। তখন এই টাকা তিনি দিতে না চাইলে দোকান ভাঙচুর করেন তাঁরা। মামলায় মাকসুদা বলছেন, দোকান ভাঙচুর করার পাশাপাশি ক্যাশে থাকা তিন হাজার টাকাও নিয়ে গেছেন আসামিরা। এ সময় স্থানীয় যুবক বাবুলসহ অন্যরা এর প্রতিবাদ করলে তাঁদের মিথ্যা, মামলায় ফাঁসানোর হুমকি দেন আসামিরা। রাজধানীর ভাটারা এলাকার এক চা দোকানি নারী ভাটারা থানার একজন উপপরিদর্শকসহ (এসআই) চারজনের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ এনেছেন। আজ মঙ্গলবার ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালত এই অভিযোগ তদন্ত করে প্রতিবেদন দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। ভাটারা থানার এসআই হাসান মাসুদ ছাড়া ভাটারা থানার পুলিশ কনস্টেবল জাকির, অজ্ঞাত এক পুলিশ কনস্টেবল ও আনসার সদস্যকে আসামি করা হয়েছে। চা দোকানি নারীর এ অভিযোগ তদন্তের জন্য ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের উপকমিশনারকে (ডিবি উত্তর) নির্দেশ দেন আদালত। পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার নিচে নন, এমন কর্মকর্তাকে দিয়েই তদন্ত করাতে বলেছেন ঢাকার মহানগর হাকিম জাকির হোসেন টিপু। মাকসুদা জানান, দারোগা হাসানসহ অন্য আসামিদের বিরুদ্ধে সেদিন থানায় অভিযোগ দিতে যান। কিন্তু তাঁকে থানায় ঢুকতে দেয়নি পুলিশ। ১৩ বছর আগে মাকসুদার স্বামী মারা যান। এরপর এক ছেলে আর এক মেয়েকে নিয়ে ঢাকার ভাটারায় বসবাস করছেন তিনি। তাঁর মেয়ে লেখাপড়া করে। ভাটারার নতুন বাজার এলাকায় চা দোকান করে সংসার চালাচ্ছেন মাকসুদা। মাকসুদার আইনজীবী মাহবুব হাসান প্রথম আলোকে বলেন, মাকসুদার কাছে দারোগা হাসান যে চাঁদা চেয়েছেন, দোকান ভাঙচুর করে টাকা নিয়ে গেছেন, এর প্রমাণ আছে, সাক্ষীও আছে। মাকসুদা বললেন, দারোগা হাসানকে তিনি প্রতিদিন ২০০ টাকা করে চাঁদা দিয়েছেন। দোকান করলে হাসান দারোগা তাঁকে মিথ্যা মামলায় জেলে ঢোকানোর হুমকি দেন। মাকসুদার অভিযোগ প্রসঙ্গে ভাটারা থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মাহফুজুর রহমান প্রথম আলোকে বলেছেন, এসআই হাসানসহ অন্য কারও বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ তাঁদের কাছে কেউ আনেননি। এমন কোনো ঘটনা ঘটেছে কি না, তা তিনি জানেন না। মাকসুদার অভিযোগ প্রসঙ্গে এসআই হাসান মাসুদ দাবি করেন, ঘটনাস্থলে তিনি সেদিন গিয়েছিলেন। মাকসুদার সঙ্গে তাঁর কথা-কাটাকাটি হয়। কারণ তিন দিন আগে ফুটপাত থেকে তাঁর দোকান সরিয়ে নেওয়ার জন্য বলা হয়েছিল। তিনি তা না করায় দোকান সরাতে বলায় আদালতে গিয়ে মাকসুদা মিথ্যা অভিযোগ করেছেন। কোনো চাঁদা বা তাঁর কাছ থেকে টাকা নেওয়ার ঘটনা ঘটেনি।

চা দোকানির কাছে চাঁদা দাবি, পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা

By SHAMIM LEM →
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিএনপির মধ্যেও কে কোথায় আছে, কে রাঘববোয়াল, কে চুনোপুঁটি—তা খোঁজা হচ্ছে। মাদক ব্যবসার সঙ্গে কারা জড়িত, তা দেখা হচ্ছে। বিএনপি নেতাদের উদ্দেশে ওবায়দুল কাদের বলেন, আপনাদের মধ্যে মাদক ব্যবসার সঙ্গে কারা জড়িত, তা দেখা হচ্ছে।  কাদের বলেন, ‘বিএনপির ঢাকা উত্তর সিটির কমিটির বিজ্ঞপ্তি পত্রিকায় দেখলাম। পত্রিকার রিপোর্টে আছে, এর মধ্যে মাদক ব্যবসায়ী, সন্ত্রাসী এ কমিটিতে আছে। তাই আপনারাই (বিএনপি) তো স্বীকার করলেন সদ্যঘোষিত কমিটিতে মাদকাসক্ত, মাদক ব্যবসায়ী আছে। আর কোথায় কোথায় আছে তা খোঁজা হচ্ছে।’ ‘পরিবেশ সংরক্ষণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় এসডিজির লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে আমাদের করণীয়’ শীর্ষক সেমিনারে ওবায়দুল কাদের এ মন্তব্য করেন। রাজধানীর জাতীয় জাদুঘরে আজ মঙ্গলবার দুপুরে বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলক্ষে এ সেমিনারের আয়োজন করা হয়। আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশবিষয়ক উপকমিটি এ সেমিনারের আয়োজন করে। চলমান মাদকবিরোধী অভিযানে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত ব্যক্তিদের বিষয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়ন তদন্তের দাবি জানিয়েছে। এ বিষয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘ইউরোপীয় ইউনিয়ন আমাদের বন্ধু, আমাদের উন্নয়ন সহযোগী। তারা তদন্ত চাইতেই পারে। কিন্তু এখানে আমরা নিজেরাই তদন্ত করছি। শেখ হাসিনা সরকারই তদন্তের বিষয়ে যথেষ্ট। অন্য কারও মাথা ঘামানোর দরকার নেই।’ সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, কক্সবাজারের একরামের বিষয়ে তদন্ত হচ্ছে। যা যা অভিযোগ আসছে, সেই বিষয়ে শেখ হাসিনা সরকারই তদন্তের বিষয়ে যথেষ্ট। অন্য কারও মাথা ঘামানোর দরকার নেই। শেখ হাসিনা অন্যায়ের সঙ্গে আপস করেন না, তিনি বারবার বলেছেন, এ অভিযানে যেন কোনো নিরীহ মানুষ শিকার না হন। নিরীহ মানুষ শিকার হলে দোষী ব্যক্তিরা রেহাই পাবে না। তাদেরও বিচার হবে। তিনি বলেন, ‘আমরা আটঘাট বেঁধে নেমেছি।’ ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, ৫ জানুয়ারির নির্বাচন হয়েছে নিয়ম অনুযায়ী। এখন বিএনপি না এলে সময় স্রোত তো অপেক্ষা করবে না। সংবিধান ও গণতন্ত্র কারও জন্য অপেক্ষা করবে না। ৫ জানুয়ারির ভুলের পুনরাবৃত্তি হলে ভুলের মাশুল বিএনপিকেই দিতে হবে। এ সময় দলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে মন্ত্রী কাদের বলেন, ‘আগামী নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতার ফাঁদে ফেলার খোয়াব দেখে লাভ নেই। বিএনপি না এলেও তারা ছাড়া বাকি সব নিবন্ধিত দলই আসবে। নিবন্ধিত দল তো ৩৭টি আছে। একটি গেলে আরও ৩৬টি থাকবে। কোনো অসুবিধা আছে?’ তিনি আরও বলেন, বিএনপি ছাড়া সব নিবন্ধিত দলই নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে। তাই ৫ জানুয়ারির মতো আগামী নির্বাচনও বিএনপির জন্য থেমে থাকবে না। পরিবেশের বিষয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, দেশের পরিবেশ যে ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে, তা নিয়ে রাজনীতিবিদেরা কোনো কথা বলছেন না। তাঁরা দূষণ, ভেজাল, মাদক ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে কোনো কথা বলেন না। সবাই তত্ত্বকথা বলেন। রাজনীতির নানা তত্ত্ব তাঁরা বলে বেড়াচ্ছেন—সরকার খারাপ, দেশ খারাপ। দেশ আজকে মহাকাশে স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করেছে, পরমাণু ক্লাবে যুক্ত হয়েছে, এর কোনো সুনাম নেই। আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ উপকমিটির চেয়ারম্যান খন্দকার বজলুল হকের সভাপতিত্বে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এ এস এম মাকসুদ কামাল। সেমিনারে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আবদুর রাজ্জাক, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক হাছান মাহমুদ, জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি শফিকুর রহমান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক হাফিজা খাতুন, অধ্যাপক দেলোয়ার হোসেন প্রমুখ বক্তব্য দেন। সঞ্চালনা করেন আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশবিষয়ক সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন ও কার্যনির্বাহী সদস্য মেরিনা জামান।

বিএনপিতে কারা মাদক ব্যবসার সঙ্গে জড়িত, ছাড় দেওয়া হবে না। দেখা হচ্ছে: কাদের

By SHAMIM LEM →

বালিঘর’ ছবির নতুন শুটিং পরিকল্পনায় কোনোভাবে শিডিউল মেলাতে পারছেন না তিশা। তাই তো অরিন্দম শীলের এই ছবি থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন তিনি। পরিচালক জানান, তিশার মতো ভালো অভিনয়শিল্পীর সঙ্গে কাজ করতে না-পারাটা তাঁর জন্য দুর্ভাগ্য। কিন্তু তা ভেবে বসে থাকলে তো আর চলবে না, শুটিং করতেই হবে। বিকল্প কাকে দিয়ে ‘বালিঘর’ ছবির শুটিং করা যায়, অবশেষে তা চূড়ান্ত করেছেন। জানা গেছে, ‘বালিঘর’ পরিবারের নতুন এই সদস্য অভিনয়শিল্পী জাকিয়া বারী মম। গতকাল সোমবার দুপুরে কলকাতা থেকে অরিন্দম শীল আমাদের বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে মমর মৌখিক কথা হয়েছে। সে কাজটি করতে রাজি হয়েছে। শুটিং শুরু করার আগে কোনো সময়ে তাঁর সঙ্গে আনুষ্ঠানিক চুক্তির কাজ সেরে ফেলব।’ মমকেও খুব ভালো একজন অভিনয়শিল্পী মনে করেন অরিন্দম শীল। তাই তিশার কাছ থেকে ‘না’ শোনার পর পরিচালক এমন একজনকে খুঁজছিলেন, যে তাঁর ছবির জন্য উপযুক্ত। একপর্যায়ে এসে পরিচালকের মনে হয়েছে, মম হতে পারেন সেই অভিনয়শিল্পী। তাই মমর সঙ্গে প্রাথমিক সব আলোচনা সেরে নিয়েছেন তিনি। অরিন্দম শীল বলেন, ‘মমর কিছু কাজ দেখেছি। অভিনয়শিল্পী হিসেবে তাঁকে আমার ভীষণ ভালো লেগেছে। তাই সিদ্ধান্ত নিয়েছি, তাঁর সঙ্গে কাজটি করব। আশা করছি, মম অনেক ভালো করবেন।’ সম্প্রতি বাঁধন আর পূর্ণিমার ছেড়ে দেওয়া ‘দহন’ ছবিতেও অভিনয়ের জন্য মমর সঙ্গে আলোচনা চূড়ান্ত করেছে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান জাজ মাল্টিমিডিয়া। তবে প্রযোজক আব্দুল আজিজ আর নায়িকা মমর পক্ষ থেকে এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। জানা গেছে, ঈদের পর ‘দহন’ ছবির শুটিং শুরু হবে। তখনই মমর নাম ঘোষণা করা হবে। এ বছর ২০ জানুয়ারি ঢাকার একটি পাঁচতারা হোটেলে জমকালো আয়োজনের মধ্য দিয়ে ‘বালিঘর’ ছবির মহরত করা হয়। যৌথ প্রযোজনার এই ছবির বাংলাদেশ অংশের প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান বেঙ্গল ক্রিয়েশনস আর ভারতের নাথিং বিয়ন্ড সিনেমা। ছবির অভিনয়শিল্পীদের মধ্যে আছেন বাংলাদেশের আরিফিন শুভ, মম, নওশাবা আর ভারত থেকে আবির চট্টোপাধ্যায়, পার্ণো মিত্র, রাহুল বন্দ্যোপাধ্যায়, অনির্বাণ ভট্টাচার্য প্রমুখ। গত মার্চ মাসে ছবিটির শুটিং শুরু হওয়ার কথা থাকলেও নতুন পরিকল্পনা অনুযায়ী তা হতে যাচ্ছে এ বছর সেপ্টেম্বরে। ‘বালিঘর’ ছবির শুটিং শুরু হবে বাংলাদেশের কক্সবাজারে। এই ছবির সংগীত পরিচালনা করছেন বাংলাদেশের চিরকুট আর ভারতের বিক্রম ঘোষ। ‘বালিঘর’ ছবিটি ছেড়ে দেওয়ার কারণ জানিয়ে নিজের ফেসবুক পেজে গতকাল দুপুরে একটি পোস্ট লেখেন তিশা। সেখানে তিশা লিখেছেন, ‘আমার ভক্ত এবং দর্শক ভাইবোনদের উদ্দেশে একটি তথ্য জানিয়ে রাখতে চাই, যাতে ভবিষ্যতে কোনো ভুল-বোঝাবুঝি আর গুজব তৈরির সুযোগ না থাকে। কলকাতার বিশিষ্ট পরিচালক অরিন্দম শীলের “বালিঘর” ছবিটি আমি আর করছি না। শিডিউলের জটিলতার কারণে আমি সেই ছবি থেকে বেরিয়ে আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এ বিষয়ে পরিচালকের সঙ্গে আমার আলোচনা হয়েছে। আমরা সকল প্রকার সৌজন্য বজায় রেখেই একমত হয়েছি। আমি ছবিটার জন্য শুভকামনা জানাচ্ছি।’ এরপর প্রথম আলোকে তিশা বলেন, ‘ওই সময় দেশের বাইরে আমার শো আছে। কয়েকটি স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের জন্য দেওয়া আছে। এ ছাড়া দেশের বাইরে বেড়াতে যাওয়ার পরিকল্পনা আছে। সবকিছু এমনভাবে শিডিউল করা যে নতুনভাবে শিডিউল করা মোটেও সম্ভব নয়।’

'বালিঘর’ ছবিতে তিশার পরিবর্তে মম

By SHAMIM LEM →


বাংলাদেশের চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস এবার ভারতের বাংলা ছবিতে অভিনয় করবেন। ছবির নাম ‘শর্টকাট’। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম থেকে জানা গেছে খবরটি। এরই মধ্যে ছবির শুটিং শুরু হয়েছে। জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী নচিকেতা চক্রবর্তী গল্প লেখেন। তাঁর লেখা গল্প নিয়ে বই বেরিয়েছে। এবার তাঁর গল্প নিয়ে চলচ্চিত্র তৈরি হচ্ছে। গল্পের নাম ‘শর্টকাট’। ছবিটি পরিচালনা করছেন সুবীর মণ্ডল। তিনি দূরদর্শনের সঙ্গে জড়িত আছেন দীর্ঘদিন। এর আগে স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ও তথ্যচিত্র পরিচালনা করেছেন। এবারই প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র তৈরি করছেন। ছবিটিতে অভিনয় করবেন পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়, গৌরব চক্রবর্তী, অনিন্দিতা বসু, চন্দন সেন আর বাংলাদেশের অপু বিশ্বাস ও অরিন। ‘শর্টকাট’ ছবি তৈরি করছে কলকাতার তৃণা ফিল্ম। ছবির গানের সুর ও সংগীত পরিচালনা করছেন নচিকেতা। নিজের লেখা গল্প নিয়ে ছবি তৈরি হচ্ছে, তা নিয়ে দারুণ খুশি নচিকেতা। বললেন, ‘সিনেমায় যে যে উপাদান থাকা প্রয়োজন, তার সবই আছে এই গল্পে। ছোট গল্প। সুবীরকে দিয়ে বললাম নিজের মতো করে গড়ে-পিটে নিতে। সুবীর কত ভালো ছবি বানাবে, আমি জানি না। ও মানুষটা খুব ভালো। তাই গল্পটা ওকেই দিলাম।’ এই সময়ের প্রেক্ষাপটে দাঁড়িয়ে দুটো আলাদা আর্থসামাজিক অবস্থার দুই যুবকের গল্প ‘শর্টকাট’। বিত্তবান পরিবারের একটি ছেলে আর ঠিক পাশের বস্তিতে থাকা আরেকটি ছেলে। আপাতদৃষ্টিতে দুজনের অবস্থান আলাদা হলেও তাদের দুজনের জীবনেই ব্যর্থতার গ্লানি রয়েছে। কোথাও গিয়ে তারা মিলে যায়। তারা পরিস্থিতি থেকে বের হতে পারে কি না, তাই নিয়ে ছবির গল্প। সুবীর মণ্ডল বললেন, ‘আমাদের সবার মধ্যেই একটা শর্টকাট নেওয়ার প্রবণতা আছে। পরিণতিতে কেউ সফল হয়, কেউ ব্যর্থ হয়। আমাদের ছবি তেমনি একটি গল্প নিয়ে।’ আর নচিকেতা বললেন, ‘কলকাতাকে আমরা যেভাবে দেখি, সেটাই তো শহরের আসল রূপ নয়। গভীরে গভীরে অনেক স্তর রয়েছে। বাংলা ছবিতেও সেগুলো উঠে আসেনি। আমি মনে করি, এই ছবির মাধ্যমে সেগুলো দর্শক জানতে পারবেন।’

বাংলাদেশের অপু বিশ্বাস কলকাতার ছবিতে

By SHAMIM LEM →

আনিসুল হকের কিছু উক্তি- মেয়র আনিসুল হক বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন জায়গায় বক্তৃতা দিয়েছেন। এর মধ্যে উনার কিছু উক্তি তরুণ প্রজন্মকে সাহস এবং অনুপ্রেরণা যুগিয়েছে কিছু আবার দিয়েছে আনন্দ। প্রয়াত মেয়রের এমন কিছু উক্তি নিয়েই আমাদের এই আয়োজন। অামি অানিসুল হক যদি মধ্যবর্তী পরিবার থেকে এসে, মাইলের পর মাইল হেঁটে স্কুলে গিয়ে, মফস্বলের স্কুলে পড়াশুনা করে, ফস্বলের বিশ্ববিদ্যালয় পড়াশুনা করে, অাজকের মেয়র হতে পারি। তোমরা তো তার চেয়ে ভালো প্রতিষ্ঠানে পড়ে পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ নাগরিক হতে পার। ভারতীয় চলচ্চিত্রের ট্রাজেডি কিং খ্যাত অভিনেতা দিলীপ কুমারের মুম্বাইয়ের বাসায় আনিসুল হকভারতীয় চলচ্চিত্রের ট্রাজেডি কিং খ্যাত অভিনেতা দিলীপ কুমারের মুম্বাইয়ের বাসায় আনিসুল হক ১. অামাকে যদি জিজ্ঞাসা করা হয়, তোমার জীবনের সবচেয়ে বড় শক্তি কি ছিলো? অামি জানি না অন্য কে কি বলবে। অামি নিশ্চিত করে বলতে পারি এবং যে কোন পরিস্থিতিতে বলবো, অামার সবচেয়ে বড় শক্তি ছিলো অামার মায়ের দোয়া। ২. স্কুলের কাজ শিক্ষা দান করা, মেধাবীদের বেছে বেছে ভর্তি করা নয়। পরিবারের সদস্যদের মাঝে আনিসুল হকপরিবারের সদস্যদের মাঝে আনিসুল হক ৩. Life Is Not Easy. জীবন হচ্ছে সংগ্রামের ক্ষেত্র। এই জীবন যুদ্ধে কি করে বাঁচবে, কি করে সামনে এগিয়ে যাবে, তার জন্য নিরন্তর কাজ করে যেতে হবে। তরুণ বয়সে বিটিভির প্রোগ্রামেতরুণ বয়সে বিটিভির প্রোগ্রামে ৪. Don’t Loss Your Courage. মিডেল ক্লাস পরিবার থেকে এসে যদি অানিসুল হক মেয়র হতে পারে, তোমার তো পৃথিবী জয় করতে পারবে। “You Can Win The World And Please Have Your Courage.” ৫. যদি হাওয়া খেতে হয়,নদীর ধারে যাও। যদি সুন্দর পর্বত দেখতে চাও, তাহলে হিমালয়ে যাও। ভাল মানুষ হতে হলে , ভাল মানুষের সঙ্গে মিশতে হয়, ভাল মানুষের লেখা পড়তে হয়, ভাল মানুষের জীবনী পড়তে হয়। বিটিভির জনপ্রিয় প্রোগ্রাম উপস্থাপনারত অবস্থায় আনিসুল হকবিটিভির জনপ্রিয় প্রোগ্রাম উপস্থাপনারত অবস্থায় আনিসুল হক ৬. ‘ Life Is A Trip ‘ কিন্তু ঐ Trip এর কোন ম্যাপ নেই। ঐ Destination এর কোন ম্যাপ নেই। এই ম্যাপটি নিজেকে তৈরি করে নিতে হয়। ৭. এক প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়য়ের কনভোকেশনে আনিসুল হক মজা করে বলছিলেন, বউ’রা মাফিয়ার চেয়েও খারাপ হয়। মাফিয়া হয় আপনার জীবন চাইবে অথবা টাকা। কিন্তু বৌ আপনার জীবন এবং টাকা দুইটাই চায়। ৮. একসময় ছিলো যখন অামরা জীবনকে জানতাম না, সারা পৃথিবী উন্মুক্ত ছিল না। তোমরা এখন জীবনকে কিন্তু দেখতে পাও। So Build Up Your Confidence. ৯. অবৈধ উচ্ছেদ অভিযান নিয়ে উনার উক্তি ছিলো – ‘ আমাকে সকালে উঠে শুনি হয় মাননীয় মেয়র, আর সন্ধ্যা হতে হতে সেটা হয়ে যায় দাঙ্গাবাজ। ১০. মানুষ সংঘবদ্ধ হলে,পৃথিবী বদলে যেতে পারে। ভালবাসা সকল মানুষের ভাগ্য জোটেনা। কিন্তু আনিসুল হক নিজের কর্মের মাধ্যমে সকলের ভালবাসা অর্জন করে নিয়েছেন। আমরা আমাদের প্রিয় মেয়রের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি।

মেয়র আনিসুল হকের কিছু উক্তি জেনে রাখুন,যা আপনার জীবনকে পরিবর্তন করে দিতে পারে

By SHAMIM LEM →