Browsing Category "আন্তর্জাতিক"

Browsing "Older Posts"


পোলা ও পোলা রে তুই অপরাধী রে/আমার যত্নে গড়া ভালোবাসা দে ফিরাইয়া দে’- গত শনিবার থেকে ফেসবুকে ভাইরাল হওয়া সেই মেয়ের পুরো নাম টুম্পা খান সুমী। পড়াশুনা করছেন বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজে। এ বয়সেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সাড়া ফেলে দিয়েছেন তিনি। টুম্পার এ গান এখন তরুণ-তরুণীদের মুখে মুখে। টুম্পার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে পোস্ট করা গানটি এরইমধ্যে দেখে ফেলেছেন ৫০ লাখের ও বেশি মানুষ। তার ইউটিউব চ্যানেল থেকে ২৮ লাখ মানুষ গানটি দেখেছেন। গত ২৬ এপ্রিল ঈগল মিউজিক প্রকাশ করে তরুণ শিল্পী আরমান আলিফের ‘অপরাধী’ গানের মিউজিক ভিডিওটি। দুই মাস পর গিটার হাতে টুম্পা গাইলেন গানটি। গানটিতে উঠে এসেছে ভাঙা প্রেমের জলছাপ। গানের কথা ও সুর নিজের না হলেও সাবলীল গায়কী, গাওয়ার ভঙ্গি এবং গায়কীতে সারল্য ও আকুতি রাতারাতি গানটি জনপ্রিয় করে তোলে বলে মনে করছেন অনেকেই। শনিবার বিকেলে এসব বিষয়ে সমকাল অনলাইনের সঙ্গে কথা হয় টুম্পার- গানটি ভাইরাল হওয়ার কারণ কি? আমি সব সময় সফ্‌ট গান করি। গাওয়ার সময় নিজেই ইন্সট্রুমেন্ট বাজাই। তখন গানটি ভাইরাল হওয়ার কথা কল্পনাও করিনি। গানটি দরদ দিয়েই গাওয়ার চেষ্টা করেছি। জাস্ট গানটি গেয়ে দ্রুত ফেসবুক ও আমার ইউটিউব চ্যানেলে আপ করি। তারপর থেকে তো দেখলাম গানটি রীতিমতো সাড়া ফেলে দিয়েছে। দেখলাম বহু মানুষ গানটি শেয়ার দিচ্ছেন। দেশ-বিদেশ থেকে মানুষ আমাকে ফোন দিচ্ছে। সবাই আমার গায়কীর প্রসংশা করছেন। আমার ফেসবুক আইডিতে ১৫ লাখ এবং ইউটিউব চ্যানেলে গানটি ২৮ লাখ ভিউ হয়ে গেছে। এ ছাড়া কয়েক হাজার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে গানটি শেয়ার হয়েছে। সেই সব আইডির ভিউয়ের হিসাব আমার কাছে নেই। লেখাপড়া কোথায় করছেন? আমি এবার বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজ থেকে ইকোনমিকসে অনার্স ফাইনাল পরীক্ষা দিয়েছি। গানে হাতেখড়ি কিভাবে? আমার বাড়ি মুন্সীগঞ্জের সিরাজদিখানে। ছোটবেলা থেকে গান শুনি। শুনে শুনেই গান গাওয়া শুরু। সিরাজদিখানে গান শেখার তেমন ব্যবস্থা ছিল না। ফলে গান শেখার তেমন সুযোগ ছিল না। তবে স্থানীয় একজনের কাছ থেকে কিছুদিন তালিম নিয়েছি। নিজে গিটার বাজিয়ে গান করেন- সেটা কিভাবে শিখলেন? ইউটিউব থেকে গিটার বাজানো কিছু কৌশল জেনেছি। পরবর্তীতে গিটার নেভার লাইজ (জিএনএল) স্কুল থেকেও গিটার বাজানো শিখেছি। আপনার পরিবারে আর কে আছেন? আমার পরিবারে বাবা-মা ও দুই ভাই। বাবা-মা গ্রামেই থাকেন। বাবার স্থানীয় রেন্ট-এ কারের ব্যবসায় একটি গাড়ি আছে, তিনি নিজেই সেটি চালান। ঢাকায় আমার অনেক আত্মীয় রয়েছেন। এতোদিন এক আত্মীয়ের বাসায় থাকতাম। প্রাণ লেয়ার কর্তৃক আয়োজিত গানের প্রতিযোগিতা ‘প্রাণ লেয়ার দ্যা মায়েস্ট্রো’র সেরা ১২-এ আছি। এজন্য রিহার্সেল করতে হয় নিয়মিত। ফলে এখন এক বান্ধবীর বাসায় থাকছি। এর আগে আমি গাজী টায়ারসের ‘এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ’ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলাম। ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কি? পড়াশুনা চালিয়ে যাওয়া এবং গান ধরে রাখাই আপাতত উদ্দেশ্য। ‘অপরাধী’ গানটি ভাইরাল হওয়ার পর থেকে অনেক সাড়া পাচ্ছি। অনেকেই ডাকছেন, তবে ভালো মানুষের সঙ্গে কাজের সুযোগ পেলে করবো। গান গাওয়াটা ধরে রাখতে চাই; কারণ গানই আমার প্রাণ। আমার কোনো মৌলিক গান নেই। ইচ্ছে আছে মৌলিক গান শুরু করার। সামনে কোনো চ্যালেঞ্জ আছে.? একটি গানের কারণে মানুষের প্রচুর ভালোবাসা পাচ্ছি। আমার এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ মানুষের ভালোবাসার মূল্য দেওয়া। আমাকে সবাই যে অবস্থানে নিয়ে গেছে, সেই অবস্থানটা ধরে রাখা আমার জন্য বড় চ্যালেঞ্জ।

পোলা ও পোলা রে তুই অপরাধী রে গানটি ভাইরাল হবে কল্পনাও করিনি

By SHAMIM LEM →

প্রতিটি মেয়ে গোপনে গোপনে এই ১০টি কাজ করে থাকে ছেলেরা যদি এটা পড়ে তাহলে বুঝতে পারবে তাদের আশেপাশের মেয়েরাও অনেক অরুচিকর জিনিস করে যেগুলি তারা কোনদিনও বলে না। আমরা মেয়েরা নিজেদেরকে স্রবোতকৃষ্ঠ ভেবে ছেলেদের অগোছালো নোংরা, আরও কি কি না ভাবি, কিন্তু আসলে আমরাও ছেলেদের মতই আচরণ করি! তাই, এখানে একটা তালিকা দেওয়া হল যা মেয়েরা কখনো স্বীকার করে না। ১. গোপনাঙ্গ সেভ করা এবং পরে অনুশোচনা করা। গোপনাঙ্গ সেভ করা অনেক সময়ই সর্বনাশা হয়। অল্পক্ষণের জন্য মসৃণতা পাওয়া গেলেও পরে যা চুলকানির অভিজ্ঞতা হয় তা নরকের মত। তখন আমাদের অনুশোচনা হয়। কিন্তু তাও বয়ফ্রেন্ডের সাথে যাওয়ার আগে আমরা আবার এই ঘটনা ঘটাই। ২. Poop স্টিগমা মেয়ে আর পাবলিক ওয়াসরুম; না কখনো মেনে নেওয়া যায় না। আমরা পাবলিক ওয়াসরুমকে ঘৃণা করি এবং এটাকে কখনো ব্যবহার করার কথা অস্বীকার করি। পাবলিক ওয়াসরুমে পায়খানা করার সময় যদি পাশের ওয়াসরুমে কেউ আসে তাহলে আমরা জোর করে চেপে বসে থাকি যতক্ষণ না পাশের ওয়াসরুমের লোকটি চলে যাচ্ছে। যদিও আমাদের কেউ দেখতে পাচ্ছে না তবুও পুরো ব্যাপারটাই আমাদের কেমন অস্বস্তি হয়। ৩. ব্রা কখনো নোংরা হয় না। এই কথাটি সব মেয়ে বিশ্বাস করে যেঃ ব্রা নোংরা হয় না তাই অনেক দিন না কাঁচলেও চলে যায়। যদিও আমাদের প্রচুর ব্রা আছে তাও ঘুরিয়ে ফিরিয়ে আমরা একই ব্রা বার বার পড়ি। ৪. আমরা চিড়ুনি পরিষ্কার করি না। হ্যাঁ! আমরা পরিষ্কার করি না। আমরা আশা করি চিড়ুনিটা নিজে থেকেই পরিষ্কার হয়ে যাবে এবং সেটা যখন হয় না, তখন আমরা একটা নতুন চিড়ুনি কিনে নিই। ৫. আমরা কাঁদার সময়ও নিজেদের সুন্দর দেখতে চাই। আমরা কাঁদার সময়ও নিজেদের বার বার আয়নাতে দেখার চেষ্ঠা করি আমাদের কি রকম দেখাচ্ছে বোঝার জন্য। হ্যাঁ! আমরা কাঁদার সময় নিজেদের সেলফিও তুলি। ভেজা চোখ, লাল নাকে আমাদের সেক্সি দেখায় না, তবুও। ৬. মেয়েরাও নাক খোটে। আমাদের গা ঘিনঘিন করে যখন কেউ আমাদের সামনে নাক খোটে কিন্তু আমরাও একই কাজ করি। কিন্তু আমরা তা করি সবার অলক্ষ্যে যখন আমাদের আশেপাশে কেউ থাকে না। ৭. আমরা রোজ স্নান করি না। এই পৃথিবীতে কে রোজ স্নান করে? আমাদের হাইজিন অনেক সময়ই প্রশ্নের সামনে পড়ে যখন আমরা বেশ কিছুদিন স্নান না করেই কাটাই, তারপর মাথা পাগলের মত চুলকাই এবং মাথা থেকে বরফের মত খুসকি ঝরে পড়া দেখি তারপর ড্রাই স্যাম্পু ব্যবহার করে নিজেদের সান্তনা দিই। স্নান করার সময় নেই? কোন ব্যাপার নয়, বগল ধুয়ে পারফিউম লাগিয়ে নাও। মুখ ধোয়ার সময় নেই? কোন ব্যাপার নয়, কালকের মেকআপের ওপরই আজ আবার নতুন করে মেক আপ লাগিয়ে নাও। ৮. কাপড় কাছতে গা ঘিনঘিন করে। আমরা সবাই অন্তর্বাস উল্টে বোঝার চেষ্ঠা করি যে কোন বাজে গন্ধ আসছে না তো বা সেটাকে আরও কয়েক বার পড়া যেতে পারে । কিন্তু এত কিছুর পরেও আমরা কাপড় কাছতে চাই না। ৯. যে লোকেদের পচ্ছন্দ নয় তাদের সাথে মনে মনে মিথ্যা ঝগড়া করা। মেয়েরা সাধারণত সবসময় কথা কাটাকাটি করতে তৈরি থাকে। আমরা ঝগড়া হওয়ার অপেক্ষায় থাকি। আমরা কথা কাটাকাটির জন্যই বেঁচে আছি। আর অবশ্যই আমরা ডাইলগ দেওয়ার জন্য সবসময় তৈরি থাকি। আমরা যাকে অপচ্ছন্দ করি তার সাথে ঝগড়া করার কথা আগে থেকেই ভেবে রাখি! আমরা এদের অপমান করার কোন সুযোগই ছাড়ি না। ১০. এই পোস্টা পড়বে, সব কিছু অস্বীকার করবে। আবার পাঁচ মিনিট বাদে নিজের মনে সব কিছু মেনে নেবে। মেয়েরা তোমরা সবাই জানো, আমরা সবাই এই রকম কাজ করে থাকি এবং কখনও তা স্বীকার করি না এবং অদূর ভবিষ্যৎতেও স্বীকার করার কোন ইচ্ছা নেই।

প্রতিটি মেয়ে গোপনে গোপনে এই ১০টি কাজ করে থাকে

By SHAMIM LEM →
নিহতের স্বামী রেজাউল হক জানান, শুক্রবার আমার স্ত্রী মলেকা বেগম আমার ছেলের বউ আখি বেগমের কাছে খাবার চায়। এ বিষয় নিয়ে তাদের মধ্যে অনেক্ষন যাবত কথা কাটাকাটি হয়। এরই জেত ধরে মধ্যরাতে আবারও ঝগড়াঝাটি এবং কথা কাটাকাটি শুরু হয়। এক পর্যায়ে আমার স্ত্রী মলেকা বেগমকে ব্যাপক ভাবে লাথি উস্টা চর থাপ্পর দিয়ে মারধোর শুরু করে পুত্রবধু আখি বেগম। নির্যাতনের মুখে আমার স্ত্রী মারা গেলে তাকে আখি বেগম রশি দিয়ে আমগাছে ঝুলিয়ে রাখে। বিষয়টি আমি পুলিশকে জানাই। পুলিশ শনিবার সকালে এসে লাশ উদ্ধার করে। নিহতের দেবর আনোয়ার হোসেন জানান, রাত ১টার দিকে ভাতিজা মাসুম মিয়া আমার বাড়িতে এসে বলে চাচা মা তো মারা গেছে। এসময় সে একটি লাঠি নিয়ে তার স্ত্রীকে মারার জন্য খুঁজতে থাকে। আমরা গিয়ে দেখি লাশ আমগাছে ঝোলানো। নিহতের পুত্র মাসুম মিয়া জানান, আমি আমার মায়ের জন্য কোনো কিছু আনলে আমার স্ত্রী সেটা কোনোভাবেই সহ্য করত না। এ নিয়ে আমাদের মধ্যে খুব ঝগড়া হতো কথা এবং কথা কাটাকাটি হতো। আমি মাকে কিছু দিতে গেলেই সে গালিগালাজ করত, ঝগড়া করত। আমার শাশুরি বলতো মায়রে নিয়া খাও আবার বিয়া করছো কেন.? লাশ উদ্ধারকারী কোতয়ালী থানার এসআই মনোয়ার হোসেন জানান, লাশের শরীরের বিভিন্নস্থানে ৬টি মারাত্মক জখমের চিহ্ন রয়েছে। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের ধারনা নির্যাতন করে মেরে ফেলার পর লাশ ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। নিহদের স্বামীর কথা একটি ইউডি মামলার সূত্র ধরে তদন্ত কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। ঘটনাটি আত্মহত্যা না হত্যা তা তদন্তের স্বার্থে বলা যাচ্ছে না।

খাবার চাওয়ায় শাশুড়িকে মেরে তার লাশ গাছে ঝুলিয়ে রাখল পুত্রবধূ

By SHAMIM LEM →
গত ৫ জুন খালেদা জিয়া দাঁড়িয়ে থাকা অবস্থায় মাথা ঘুরে পড়ে গিয়েছিলেন। নিকটাত্মীয়রা বলেছেন, তিনি তিন সপ্তাহ যাবৎ ভীষণ জ্বরে ভুগছেন যা কোনোক্রমেই থামছে না। চিকিৎসা বিদ্যায় যেটিকে বলা হয় টিআইএ (ট্রানজিয়েন্ট স্কীমিক এ্যাটাক)। বেগম জিয়ার দুই পা এখনো ফুলে আছে। তিনি তার শরীরের ভারসাম্য রক্ষা করতে পারছেন না। শুক্রবার বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার নিকটাত্মীয়রা তার সঙ্গে ঢাকা পুরাতন কেন্দ্রীয় কারাগারে সাক্ষাতের জন্য গিয়েছিলেন। সাক্ষাৎ শেষে তারা দেশনেত্রী সম্পর্কে যে বর্ণনা দেন তা শুধু মর্মস্পর্শীই নয়, হৃদয়বিদারক। সরকারের জিঘাংসার কষাঘাতের তীব্রতা যে কত ভয়াবহ সেটি বোঝা যাবে শুধুমাত্র বেগম জিয়ার প্রতি অমানবিক আচরণের মাত্রা দেখলেই। এদিকে রিজভী বলেন, বেগম জিয়ার অসুস্থতা নিয়ে আমি যে কথাগুলি বললাম তা সম্পূর্ণরূপে সত্য-এ চ্যালেঞ্জ দিয়ে তিনি বলেন, তার অসুস্থতা নিয়ে ইতিপূর্বেও যে কথাগুলো বলা হয়েছে তা নিয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ হলে তার স্বাস্থ্যের এতটা অবনতি হতো না। সরকারের ইচ্ছাকৃত অবহেলা ও উদাসীনতার কারণে বেগম জিয়ার চিকিৎসার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি।   বিএনপির এ মুখপাত্র বলেন, সরকার এক অশুভ উদ্দেশ্য নিয়েই বেগম জিয়ার সুচিকিৎসায় বাধা প্রদান করছে। সরকারের অভিপ্রায় নিয়ে জনগণের মধ্যে প্রবল সংশয়ের সৃষ্টি হয়েছে যে, আসলে বিএনপি চেয়ারপার্সনকে নিয়ে সরকার কী করতে চায়? রিজভী অবিলম্বে বেগম জিয়ার সুচিকিৎসা এবং তার ব্যক্তিগত চিকিৎসকদের দিয়ে চিকিৎসা করানোর জোর দাবি জানাচ্ছি। অন্যথায় সরকারের সকল অমানবিক অবিচারের জন্য দায়ী থাকতে হবে-বলেও হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন তিনি। গত ২১ মে বিএনপি চেয়ারপার্সনের একান্ত সচিব আব্দুস সাত্তার স্বরাষ্ট্র সচিব বরাবরে আবেদন করেছিলেন জানিয়ে রিজভী বলেন, বিএনপি চেয়ারপার্সনের ব্যক্তিগত চারজন চিকিৎসককে কারাগারে তার স্বাস্থ্য পরীক্ষা করানোর জন্য। কিন্তু এ বিষয়ে বারবার তাগিদ দেয়া হলেও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কোনো সাড়া দেয়নি। এতে মনে হয় সরকার এবং সরকার প্রভাবিত প্রশাসনযন্ত্র বেগম জিয়াকে নিয়ে কোনো গভীর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে।

খালেদা জিয়া সেদিন কেন মাথা ঘুরে পড়ে গিয়েছিলেন.?

By SHAMIM LEM →



গানের কপিরাইট সংক্রান্ত নিয়ে আসিফ আকবরের সাথে শফিক তুহিন ও প্রীতমের সমস্যা হয়েছে। কিন্তু আসিফকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে তথ্য প্রযুক্তি আইনের ৫৭ ধারায়। আসিফের ভক্তরা বিষয়টি নিয়ে চিন্তিত রয়েছেন। কপিরাইট আইনে তো কখনো গ্রেপ্তার হয় না। তাহলে আমাদের প্রিয় শিল্পীকে কেন গ্রেপ্তার করা হলো. ? আর মামলা কেন হলো? শফিক তুহিন ৫৭ ধারায় মামলা করলেন কেন? এমন সব প্রশ্নে সোশ্যাল মিডিয়া তোলপার। ঘটনার সূত্রপাত চ্যানেল টোয়েন্টিফোরের একটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদনকে ঘিরে। চ্যানেলটির 'সার্চলাইট' নামের একটি অনুষ্ঠান রয়্যাল্টির টাকা কোথায় যায় এই নিয়ে অনুসন্ধানী প্রতিবেদন করে যেখানে দেখা যায় আসিফ আকবর ৬১৭টি গান গীতিকার-সুরকারসহ সবার পক্ষে সাক্ষর করে ডিজিটাল রূপান্তরের মাধ্যমে বিক্রি করেছেন। এই ভিডিও শেয়ার করে বেশ ক'জন শিল্পী প্রতিবাদ জানান। যার মধ্যে শফিক তুহিনও একজন। এরপর আসিফ 'সার্চলাইট' এর প্রতিবেদনের ব্যাখ্যা দিতে এসে ফেসবুক লাইভে শফিক তুহিন প্রীতমসহ বেশ কজন সঙ্গীত সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে পারিবারিক ও ব্যক্তিগত বিষয়ে কথা বলেন। শফিক তুহিন  বলেন, এটা ছিল মানহানির মামলা। ৫৬(২) ধারার মামলা ছিল। যেটা পরে আইটি মামলা হিসেবে গৃহীত হয়। এই বক্তব্যকে উদ্ধৃতি করে শফিক তুহিন আসিফের বিরুদ্ধে তেজগাঁও থানায় মানহানির মামলা করেন। শফিক তুহিনকে কী বলেছিলেন আসিফ?   আসিফ তাঁর অফিসিয়াল ফেসবুক পেইজের লাইভে এসে বলেন, শফিক তুহিন হচ্ছে ইন্ডাস্ট্রির সবচেয়ে নোংরাতম কীট। এখন এদেরকে শায়েস্তা করতে হবে। শফিক তুহিনের ইতিহাসের শেষ নাই। শুধু বলবো- নষ্ট, নোংরা, সাইকো, অসভ্য একটা ছেলে। এদেরকে যেখানে পাবেন, ফেসবুকে হোক হোক আর ভার্চুয়াল মিডিয়া যেখানে পাবেন প্রতিহত করবেন। তাদেরকে প্রতিহত করবেন। শফিক তুহিনের ভাষ্য, এরপর থেকেই তাকে ক্রমাগত হত্যার হুমকি দিচ্ছিল অজ্ঞাত ব্যক্তিরা। যার কারণে তিনি আইনের আশ্রয় নিতে বাধ্য হন। আসিফ বলেন, শফিক তুহিনের বড় ভাই তুফান। তাদের আব্বা দর্শনার কেরু কম্পানিতে কাজ করতেন। সেখানেই তারা বড় হয়েছেন। গীতিকার প্রদীপ সাহা অন্ধ হয়ে গেছেন শফিক তুহিনের কেনা কমদামি স্পিরিট খাওয়ার কারণে। শফিক তুহিনের পরামর্শেই তার এই অবস্থা হয়। ওরা প্রদীপ সাহার কাছ থেকেই খেত। ওরা নিজের টাকায় কোনওদিন মদ খেয়েছে কিনা আমি জানি না। আসিফ বলেন, প্রকাশ্য দিবালোকে তাকে জুতাপেটা করা হয়েছিল একটি মেয়ে কী পরিমাণ বাধ্য হলে এ কাজ করে। আসিফ ভিডিওতে বলেন , শফিক তুহিন ও প্রীতম আহমেদ আমার নামে প্রচারণা চালাচ্ছেন যে আমি নাকি তাদের ১০০ কোটি টাকা মেরে দিয়েছি। এরপরই তিনি বলেন, প্রীতমের অনেক তথ্যই জানি আমি, আমার কাছে প্রীতম কোথা থেকে মাদক কিনতো সেই খবরও আছে। সেসব পুরনো কথা টানতে চাই না। এছাড়াও সঙ্গীতশিল্পী প্রীতমেরও ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে কথা তাঁর বিরুদ্ধে কথা বলেন আসিফ। শফিক তুহিন আসিফের বক্তব্যকে মানহানিকর উল্লেখ করে গণমাধ্যমকে বলেন, যেসব কথা আসিফ বলেছে। আমি সেসব শুনে অসুস্থ হয়ে পড়েছি। তার ভক্তদের উস্কে দেওয়া হয়েছে আমাকে প্রতিহত করার জন্য। ক্রমাগত আমাকে হত্যার হুমকি দেওয়া হচ্ছিল। বিভিন্নজন ফোন করে আমাকে হত্যার হুমকি দিচ্ছে। আমি সাধারণ নাগরিক হিসেবে আইনের আশ্রয় নিয়েছি। তবে আসিফের এই গ্রেপ্তারকে ষড়যন্ত্র হিসেবে দেখছেন ভক্তরা। গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে বেশ ক'জন সঙ্গীতশিল্পী ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। একইসাথে তাঁরা আসিফের দ্রুত মুক্তি কামনা করেছেন। এদিকে সঙ্গীত পরিচালক শওকত আলি ইমন বিষয়টি মীমাংসার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন, একইসাথে এইসময়ে  জেষ্ঠশিল্পীদের পাশে চেয়েছেন।

৫৭ ধারায় কেন আসিফকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল?

By SHAMIM LEM →


সবারই কিন্তু জানা ১ দিন =২৪ ঘণ্টা। যদি এমন হয় ২৫ ঘণ্টায় ১ দিন। বিষয়টি বিস্ময়ের কারণ হলেও সত্যিই এমনটাই হতে চলেছে আগামী দিনগুলোতে ।

বাড়ছে দিনের পরিমাপ! আর ২৪ ঘণ্টায় ১দিন হবে না, ১ দিন হবে ২৫ ঘণ্টায়। খবরে বলা হয়েছে, কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটি এবং ইউনিভার্সিটি অব উইসকনসিন ম্যাডিসন’র গবেষকরা এমন তথ্য জানিয়েছেন।

গবেষকরা বলছেন, ১০০ কোটি বছর আগে পৃথিবীতে দিনের মাপ ছিল ১৮ ঘণ্টা। ক্রমে সেই মাপ বেড়ে পৌঁছেছে ২৪ ঘণ্টায়। আর আগামীতে হতে চলেছে ২৫ ঘণ্টায়। যার ফলে দিন আরও লম্বা হয়ে যাচ্ছে। ইয়াহু নিউজ।

সামনে থেকে ২৫ ঘণ্টায় হবে একদিন!

By SHAMIM LEM →


নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ল্যাপটপ চালানো শিখতে না পারলে মন্ত্রিত্ব হারাবেন মন্ত্রীরা। কারণ প্রধানমন্ত্রী চান তাঁর দপ্তর হবে কাগজপত্রহীন। তাই ল্যাপটপ চালানো শিখতে মন্ত্রীদের ছয় মাসের সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছে। সম্প্রতি নেপালের প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা অলি তাঁর মন্ত্রীদের জন্য এমন হুঁশিয়ারি দেন। কেপি শর্মা অলি ফেব্রুয়ারিতে দ্বিতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন।  কাঠমান্ডু পোস্টের বরাত দিয়ে পিটিআইয়ের খবরে বলা হয়, নেপালের জাতীয় শিক্ষকদের সংগঠনের ১২তম সাধারণ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী বলেন, মন্ত্রিপরিষদের কেউ ল্যাপটপ চালাতে না পারলে তাঁকে পদচ্যুত করা হবে। অলি বলেন, ‘আমি এর মধ্যে মন্ত্রিপরিষদের বৈঠকে বলেছি, আগামী ৬ মাসের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী দপ্তরকে কাগজবিহীন করব। বৈঠকের অনুষ্ঠানসূচি ও আলোচ্যসূচি ল্যাপটপ ব্যবহার করে ঠিক করা হবে। তাই মন্ত্রীরা চাইলে ল্যাপটপ চালানো শিখতে তাঁদের সহকারীদের কাছ থেকে সহযোগিতা নিতে পারেন।’ নির্ধারিত এই সময়ের মধ্যে দেশকে তথ্যপ্রযুক্তিবান্ধব হিসেবে গড়ে তোলার প্রত্যয় ব্যক্ত করে অলি বলেন, ‘ছয় মাসের মধ্যে কেউ ল্যাপটপ চালানো শিখতে না পারলে, আমরা তাকে বিদায় জানাব। তবে এ সময় তাঁকে একটি ল্যাপটপ দেওয়া হবে, যাতে তিনি তাঁর পরবর্তী মেয়াদের জন্য ল্যাপটপ-বান্ধব হয়ে উঠতে পারেন।’

নেপালে ল্যাপটপ চালাতে না পারলে মন্ত্রীদের চাকরি থাকবে না

By SHAMIM LEM →

যুক্তরাজ্যের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাজিদ জাভিদ জানিয়েছেন, অভিবাসন আইনের যেসব বিষয়ে বিতর্ক আছে, সেগুলো তিনি ইতিমধ্যে পর্যালোচনা শুরু করেছেন। বিশেষ করে শিক্ষার্থী ভিসা (স্টুডেন্ট ভিসা) এবং কর্মসংস্থান ভিসার (ওয়ার্ক পারমিট, যা টিয়ার ২ নামে পরিচিত) বিদ্যমান কঠোরতা সংস্কারে আভাস দিয়েছেন।
বিবিসিকে গতকাল রোববার দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সাজিদ জাভিদ এসব কথা জানান। প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মের অভিবাসন নীতির কিছু বিষয়ে তিনি প্রকাশ্যে দ্বিমত পোষণ করেন। তাঁর কথায় অভিবাসন নীতি শিথিল করার ইঙ্গিত মেলে।
সাজিদ জাভিদ বলেন, টিয়ার ২ ভিসায় দক্ষ কর্মী আনার ক্ষেত্রে বার্ষিক কোটা নির্ধারণের বিষয়টি ব্যবসার জন্য ক্ষতিকর হয়েছে। বিদেশি শিক্ষার্থী সম্পর্কে তিনি বলেন, প্রকৃত পক্ষে খুব অল্পসংখ্যক বিদেশি শিক্ষার্থী কোর্স শেষ করার পর যুক্তরাজ্যে থেকে যাওয়ার চেষ্টা করে। ফলে অভিবাসন আধিক্যের জন্য বিদেশি শিক্ষার্থীদের দায়ী করা অযৌক্তিক। অবৈধ ব্যক্তিদের বসবাস অসহনীয় করে তুলতে থেরেসা মে ‘বিরূপ পরিবেশ’ (হস্টাইল এনভায়রনমেন্ট) সৃষ্টির যে নীতি অবলম্বন করেছিলেন, তার সঙ্গেও দ্বিমত পোষণ করেন জাভিদ। তিনি বলেন, ওই শব্দজোট ব্যবহার করতে রাজি নন তিনি। তাঁর চাওয়া ন্যায়সংগত অভিবাসন আইনের যথাযথ বাস্তবায়ন।
জাভিদ জানিয়েছেন, মন্ত্রিসভার অনেকেই তাঁর সঙ্গে একমত। জাভিদের এসব বক্তব্যকে প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মের নীতির সঙ্গে সরাসরি দ্বিমত হিসেবে দেখা হচ্ছে।
২০১০ সালে ডানপন্থী কনজারভেটিভ পার্টি ক্ষমতাসীন হওয়ার পর অভিবাসন আইনে ব্যাপক সংস্কারের উদ্যোগ নেয়। ২০১৬ সালে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আগ পর্যন্ত থেরেসা মে ছিলেন রক্ষণশীল সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। অভিবাসন নিয়ন্ত্রণ এবং অবৈধ ব্যক্তিদের বিতাড়নে তিনি ‘বিরূপ পরিবেশ’ সৃষ্টির ঘোষণা দিয়েছিলেন। সে অনুযায়ী একের পর এক বিতর্কিত আইন বাস্তবায়ন করেন।
সরকারি নীতির অত্যধিক কঠোরতায় দশকের পর দশক ধরে যুক্তরাজ্যে বসবাস করছেন, এমন অনেকেই অবৈধ হিসেবে চিহ্নিত হন। ‘উইন্ডরাশ কেলেঙ্কারি’ নামে পরিচিত এ ঘটনা একপর্যায়ে তুমুল বিতর্ক তোলে। বাধ্য হয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদ ছাড়েন থেরেসা মের বিশ্বস্ত অনুগত অ্যাম্বার রাড। ফলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ পান সাজিদ জাভিদ। বিতর্ক সামাল দেওয়ার দায়িত্ব তাঁর কাঁধে। ইতিমধ্যে তিনি অবৈধ ব্যক্তিদের ব্যাংক হিসাব খোলা, অবৈধ অভিবাসী বিতাড়নে জাতীয় স্বাস্থ্যসেবার তথ্য ব্যবহারসহ বিতর্কিত কয়েকটি আইনের প্রয়োগ স্থগিত করেছেন।
বর্তমানে টিয়ার ২ ভিসার অধীন ইইউ-বহির্ভূত দেশগুলো থেকে বছরে ২০ হাজার ৭০০ দক্ষ কর্মী আনার সীমা নির্ধারণ করা আছে। এই কোটা শেষ হয়ে যাওয়ার কারণে গত ডিসেম্বর থেকে দক্ষ কর্মী আনা বন্ধ রয়েছে। এনএইচএস জানিয়েছে, গত ডিসেম্বর থেকে মার্চ পর্যন্ত তাদের চিকিৎসক নিয়োগের ১ হাজার ৫০০ আবেদন প্রত্যাখ্যান করে দিয়েছে অভিবাসন বিভাগ। ফলে হাসপাতালে চিকিৎসক-সংকট প্রকট হয়ে উঠেছে।
আর শিক্ষার্থী ভিসায় অত্যধিক কড়াকড়ির কারণে দীর্ঘদিন যাবৎ আপত্তি জানিয়ে আসছে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। মোট অভিবাসন হিসাব থেকে শিক্ষার্থীদের বাদ রাখার আহ্বান তাদের।

যুক্তরাজ্যের অভিবাসন নীতি শিথিল করার ইঙ্গিত

By SHAMIM LEM →
স্বাস্থ্যসেবার গুণগতমানের দিক দিয়ে মুসলিম বিশ্বের শীর্ষে অবস্থান করছে কাতার। বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন মেডিকেল জার্নাল দ্য লানসেটের এক গবেষণা জরিপে এ চিত্র উঠে এসেছে। বুধবার প্রকাশিত ওই জরিপে দেখা গেল স্বাস্থ্যসেবার মানের দিক দিয়ে বিশ্বের ১৯৫টি দেশের মধ্যে কাতারের অবস্থান ৪১। এরপরই রয়েছে কুয়েতের অবস্থান (৪৪)। আর বাংলাদেশের অবস্থান ১৩৩। এছাড়াও র‌্যাংকিংয়ে সৌদি আরবের অবস্থান ৫২তম। ব্রুনাই ৫৩ ও ওমান ৫৪তম অবস্থানে। আর সামরিক দিক দিয়ে সবচেয়ে শক্তিশালী মুসলিম দেশ তুরস্ক স্বাস্থ্যখাতেও পিছিয়ে নেই। র‌্যাংকিংয়ে তাদের অবস্থান ৬০তম। অপরদিকে মধ্যপ্রাচ্যের বাহরাইন ৬৫তম অবস্থানে রয়েছে। আর ইরানের অবস্থান ৬৬তম। মুসলিম বিশ্বের আলোচিত লিবিয়া রয়েছে ৬৭তম অবস্থানে। জর্ডান ৭৪তম, তিউনিসিয়া ৭৭তম ও বিশ্বের ৭৮তম দেশ হিসেবে অবস্থান করছে কাজাখস্তান। ল্যানসেট ওই গবেষণায় আরও দেখা যায়, বিশ্বের ১৯৫টি দেশের মধ্যে সূচকের হিসেবে স্বাস্থ্যসেবার মানের দিক দিয়ে বিশ্বের শীর্ষস্থানে রয়েছে আইসল্যান্ড। আর সবার নিচে রয়েছে সেন্টার আফ্রিকান রিপাবলিকান। তালিকায় সর্বোচ্চ স্বাস্থ্যসেবা ও গুণগতমানে দ্বিতীয় হচ্ছে নরওয়ে, তৃতীয় নেদারল্যান্ড, চতুর্থ লুক্সেমবার্গ, পঞ্চম অস্ট্রেলিয়া, ষষ্ঠ অবস্থানে ফিনল্যান্ড, সপ্তম সুইজারল্যান্ড, অষ্টম সুইডেন, নবম ইতালি, দশম এনডোরা। পরে পর্যায়ক্রমে আয়ারল্যান্ড, জাপান, অস্ট্রিয়া, কানাডা, বেলজিয়াম, নিউজিল্যান্ড, ডেনমার্ক, জার্মানি, স্পেন, ফ্রান্স এবং ২০তম অবস্থানে রয়েছে সিঙ্গাপুর। চীনের অবস্থান ৪৮তম ও শ্রীলংকা রয়েছে ৭১তম অবস্থানে। বাংলাদেশ ১৩৩তম ও ভুটান ১৩৪তম। নেপালের ১৪৯তম, পাকিস্তান ১৫৪তম ও আফগানিস্তান হচ্ছে ১৯১তম। কিন্তু এদের চেয়ে ভালো অবস্থানে ভারত। সূচকে পর্যায়ক্রমে সবচেয়ে বাজে অবস্থানে রয়েছে আফ্রিকান প্রজাতন্ত্র ১৮.৬ পয়েন্ট, সোমালিয়া ১৯.০ পয়েন্ট, গিনি বিসু ২৩.৪ পয়েন্ট, চাদ ২৫.৪ পয়েন্ট ও আফগানিস্তান ২৫.৯ পয়েন্ট। উল্লেখ্য, গত বছরের ১৯ মে বিশ্বের ১৯৫টি দেশের The Health care Access and Quality Index র‌্যাংকিং প্রকাশ করে। যাতে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ১৩৯তম ও স্কোর ৫২। আর আমাদের চেয়ে অনেক পিছিয়ে ছিল প্রতিবেশী দেশ ভারত। তাদের অবস্থান ১৫৪তম ও স্কোর ৪৫। পাকিস্তানের অবস্থান ১৬০তম ও স্কোর ৪৩। দক্ষিণ এশিয়ায় সবচেয়ে এগিয়ে ছিল শ্রীলংকা। তাদের অবস্থান ৮৫তম ও স্কোর ৭৩। আর গত বছর র‌্যাংকিংয়ে সবার ওপরে রয়েছে সুইজারল্যান্ড। এরপরেই যথাক্রমে অবস্থান করছে সুইডেন ও নরওয়ে। ১৯৯০ সাল থেকে ২০১৫ পর্যন্ত সময়ে দেশগুলোর চিকিৎসাসেবার মানের ওপর ভিত্তি করে এ প্রতিবেদন তৈরি করা হয়।

স্বাস্থ্যসেবায় মুসলিম বিশ্বের সেরা কাতার

By SHAMIM LEM →
সন্দেহ দানা বেঁধেছিল আগেই। প্রয়োজনীয় প্রমাণ জোগাড় করে মাঠে নামে পুলিশ। অবশেষে আজ শনিবার সকালে পুলিশি জেরার মুখে আইপিএল জুয়ায় জড়িত থাকার কথা নিজমুখে স্বীকার করে নিলেন আরবাজ খান। সালমান খানের ভাইয়ের এই স্বীকারোক্তিতে আলোড়ন তৈরি হয়েছে দেশটির ক্রিকেট ও বলিউড অঙ্গণে। পুলিশের সন্দেহের তালিকায় রয়েছে বলিউডের আরও বেশ কিছু বড় নাম। ১৫ মে মুম্বাই থেকে চার বুকিকে গ্রেফতার করেছিল থানে পুলিশ। যার মধ্যে ছিল বুকি দলের প্রধান সোনু জালান। জেরার মুখে সোনু স্বীকার করে, আরবাজ খানও তাদের সঙ্গে আইপিএল জুয়া খেলায় জড়িত। আরবাজের সঙ্গে তার প্রায় পাঁচ বছর ধরে যোগাযোগ রয়েছে। তারপরই থানের অপরাধ দমন শাখা থেকে আরবাজকে ডেকে পাঠানো হয়। শনিবার সকালে সোনু ও আরবাজকে মুখোমুখি বসিয়ে জেরা করে পুলিশ। জেরার মুখে ভেঙে পড়েন আরবাজ। স্বীকার করে নেন, আইপিএলের বেশ কয়েকটি ম্যাচে তিনি জড়িত ছিলেন। এছাড়া বেশ কিছু আন্তর্জাতিক ম্যাচেও জুয়া করার কথা স্বীকার করেন সালমানের ভাই। জানা গেছে, আইপিএল জুয়ায় ২ কোটি ৮০ লাখ রুপি হারিয়েছেন আরবাজ। সেই টাকা আদায়ের জন্য বুকি সোনুর কাছ থেকে হুমকিমূলক ফোনও পাচ্ছিলেন বলিউড তারকা।

ব্রেকিং নিউজঃ আবারো মহাবিপদে সালমানের পরিবার! ফেঁসে গেছেন বলিউড মহাতারকা সালমান খানের ভাই আরবাজ খান

By SHAMIM LEM →